অ্যাক আকাশ ধ্রুবতারা
সবচেয়ে প্রাচীন হোয়ে যাওয়া আকাশে ফিরে ফিরে আসছিলো সুরম্য ঘননীল
কাকে য্যানো মনে পড়ছে অ্যাখন
কাকে যেন মনে পড়ছে।
কাকে য্যানো মনে পড়ছে অ্যাখন
কাকে যেন মনে পড়ছে।
যে সব দূর ভেসে আসছে, তাদের নরম চিবুক জুড়ে শান্ত, প্রকরণহীন নিঝুম,
মিশে যাচ্ছে অন্ধকারের ছোটোছোটো কণার সাথে।
আর অ্যাতো প্রকাণ্ড সব আলো, যুথবদ্ধ, হিমত্রস্ত,
তোবু মনে পড়ছে কোনো মুখ; স্মৃতিহীন, স্নিগ্ধতাহীন—
মিশে যাচ্ছে অন্ধকারের ছোটোছোটো কণার সাথে।
আর অ্যাতো প্রকাণ্ড সব আলো, যুথবদ্ধ, হিমত্রস্ত,
তোবু মনে পড়ছে কোনো মুখ; স্মৃতিহীন, স্নিগ্ধতাহীন—
‘আলো তবু ব্যথা বোঝে, রাত্রি বোঝে না কিছু’।—এই অভিমানের হাতে
তুলে দেয়া হোলো শাসনভার। তারা তখন জেগে জেগে পাহারা দিতে লাগলো
ভাসমান ডিসেম্বর। স্বাদুবাংলায় কী নামে ডাকা হোতো এই সব ব্যথাদের,
ভুলে গেছি। তবু দূরের মতো ভয়ানক সব নিস্তব্ধতা এসে জুড়ে যেতে লাগলো
আকাশে আকাশে। আকাশ তো অ্যাতোটুকু। তারও চেয়ে বড়ো আমাদের ব্যথারা
সারারাত ধরে মেতে থাকলো গানে, গল্পে, কবিতায়। তবু নীল হোয়ে এলো
তাদের হাতপা, মুখ, চোখ।
তুলে দেয়া হোলো শাসনভার। তারা তখন জেগে জেগে পাহারা দিতে লাগলো
ভাসমান ডিসেম্বর। স্বাদুবাংলায় কী নামে ডাকা হোতো এই সব ব্যথাদের,
ভুলে গেছি। তবু দূরের মতো ভয়ানক সব নিস্তব্ধতা এসে জুড়ে যেতে লাগলো
আকাশে আকাশে। আকাশ তো অ্যাতোটুকু। তারও চেয়ে বড়ো আমাদের ব্যথারা
সারারাত ধরে মেতে থাকলো গানে, গল্পে, কবিতায়। তবু নীল হোয়ে এলো
তাদের হাতপা, মুখ, চোখ।
কাকে য্যানো মনে পড়ছে।
আমার পরাজিত আকাশজুড়ে অজস্র ছায়া।